Sponsors
Sunday, 18 April 2010
AMR SAMIR MALAYSIA JABAR JONNO TAKA JOGAR KORTA GEA CHUDA KAOUA PART: 5
Do you like this story?
আমি জিজ্ঞেস করলাম , আপনাকে কে পাঠিয়েছে, বলল, আমাকে কেউ পাঠাইনাই আমি তোমাদের সকল কর্মকান্ডআমি জানি এবং দেখেছি, আমি পাশের বাসায় থাকি এবং এ ঘর গুলোর মালিক। বাসা হতে বেরুবার সময় দেখলাম তোমার দরজাটা ফাকা লাগাওনি, আমি ঢুকলাম, তোমাকে শুয়ে থাকতে দেখে চদার লোপ সামলাতে পারলাম না। তবে এত সহজ তোমাকে যে চোদতে পারব ভাবিনাই।আচ্ছা বলত আমার জায়গায় তুমি কাকে ভেবেছিলে? বললাম আমারদেবরকে। সে বলল, তুমি এখানে এসে একাজে লিপ্ত হলে কেন। জবাবে বললাম, আমার স্বমী মালেশিয়া যাওয়ার জন্য আশি হাজার টাকা ধার চাইতে এসেছিলাম,টাকা যোগাড়ের কথা বলে আমার দেবর আমাকে রেখে দেয়, আর বিভিন্ন লক এসে আমাকে ভোগ করে এবং যাওয়ার সময় দশ হাজার টকা দিয়ে যায়। এ পর্যন্ত বিশ হাজার টাকাযোগাড় হয়েছে। আমি সত্যিকারে দেহ ব্যবসায়ি নই স্বামীর মঙ্গল এবং দেবরের কারে বাধ্য হয়ে যা করেছি। তোমার কি আপন দেবর? না আমার স্বামীর গ্রাম্য বাল্য বন্ধু এবং দূর সম্পর্কের চাচাত ভাই। লোকটি হেসে উঠল, তাই। চিন্তাকরনা আমি তোমাকে সাহায্য করব, আমি এখানে একা থাকি কেউ নেই। যতদিন থাক আমি তোমাকে চাই। আমি এখনি ত্রিশ হাজার তাকা দিচ্ছি,এ বলে বাসায় গিয়ে তাকা নিয়ে ফিরে আসল, আমার ত্রিশ হাজার টাকার বান্ডিল দিয়ে বলল, কাউকে বলবেনা, তোমার দেবর আশি হাজার তাকা দিলেও এগুলো তোমার শুধু দিনের একটা সময়ে তোমাকে চাই যতদিন এখানে থাক।আমি মেঘ না চাইতে জল পেলাম আর শক্ত পৌরুষদীপ্ত একজন নাগর পেলাম।আমার দেবর অফিসে চলে গেলে আমার একাকীত্বের সংগী পেলাম যেটা আমার দেবরও কখনো জানবেনা।
সে চলে গেল যাওয়ার সময় বলল, স্নান করার সময় আমার বাথ রুমে এস, দুজনে একসাথে স্নান করব।
স্নানের আরো তিন ঘন্টা বাকি আছে, অপেক্ষা করতে করতে যখন দুইটা বাজল আমি আস্তে আস্তে দুরু দুরু মনে একপা দুপা করে তার ঘরের দরজায় গেলাম, দরজার ফাকে চোখ রাখলাম,কিছু দেখলাম না,দরজায় আস্তে করে টোকা দিলাম কারো জবাব পেলাম না, আস্তে একটা থেলা দেয়াতে দরজা খুলে গেল, ভয়ে ভয়ে ভিতরে ঢুকে দেখলাম সে তার বিছানায় স্টান হয়ে শুয়ে আছে, আমি তার পাশে গিয়ে দাড়ালাম,গায়ে হাত দিতে সে চমকে উঠল, আমায় দেখে খুশিতে গদগদ হ্যে বলল, তুমি এসেছ!
চল আমরা স্নান রুমে চলে যায়,বাথ রুমে ঢুকে আমরা দুজনে ছেরে দিয়ে ভিজায়ে নিলাম, সে একটা বিদশি সাবান দিয়ে আমার স্তনে টিপে টিপে মাখাল, স্তনের বোটায় বৃদ্ধ ও তর্জনি আঙ্গুলের দ্বারা তিপে সুরসুড়ি দিতে লাগল, তারপর পেটে পিঠে সাবান মাখিয়ে আমাকে উপুড় করে আমার সোনায় ও পোদের ছেরায় সাবান মাখিয়ে দিল। পোদের ছেরায় সাবান মাখানোর সময় তার বৃদ্ধ আঙ্গুলটি আমার পোদে ঢুকিয়ে দিল , আমি ব্যাথায় মাগো করে উঠলাম, আমায় শান্তনা দিয়ে বলল, সহ্য কর প্রথমে ব্যাথা পেলেও পরে যথেষ্ট আরাম পাবে। আমি উপুড় হয়ে ঝিম ধরে রইলাম, সে বৃদ্ধ আংগুলটি পুরা ঢুকিয়ে দিয়ে ঠাপাতে ঠাপাতে ছিদ্রকে ক্লিয়ার করে নিল। তার পর আমাকে তার গায়ে সাবান মাখাতে বলল,আমিতার সারা শরির এবং ভারায় সাবান মাখিয়ে একেবারে পিচ্ছিল করে দিলাম। তার পর উপুর হয়ে তাকে পোদে বাড়া দেয়ার জন্য বললাম। সে আমার পোদে ভাল করে সাবান মাখিয়ে বাড়ার মুন্ডি সেট করল এবং একটা চাপ দিল।সাবানের পিচ্ছলতায় ফুছ করে মুন্ডি ঢুকে গেল আমি ব্যাথায় মাগো মাগো মাগো বলে পোদ সরিয়ে নিলাম।সে আমায় আবার বলল, অভ্যাস কর আরাম পাবে।আমি আবার পোদকে তার দিকে ফিরিয়ে দিয়ে মানসিক ভাবে তার বাড়া নেয়ার প্রস্তুতি নিলাম।সে আমার পোদে ও তার বাড়ায় আবার সাবান মাখাল, তারপর আবার সেট করে একটা ঠেলা দিতে অর্ধেক বাড়া ডুকে গেল, আমি ওহ ওহ ওহ করে পোদ টেনে নিতে চাইলাম কিন্ত তার দুহাত দিয়ে আমাকে চেপে রাখায় পারলাম না। কিছুক্ষন সে নারা চ্রা করলনা, বাড়া বের করে নিল, আবার থলে ঢুকাল, এবার তেমন ব্যাথা পেলাম না, আবার বের করে আবার ঢুকাল এবার কোন ব্যাথা ছাড়া পুরা বাড়া ঢুকে গেল, আমার পোদএকেবারে ক্লিয়ার হয়ে গেছে সত্যি আমি আরাম পাচ্ছি, আমার পিঠে দুহাতে ভর দিয়ে সে জোরে জোরে ঠাপাতে লাগল, প্রায় আধা ঘন্টা ঠাপিয়ে সোনায় বারা ঢুকাল সোনায় অসংখ্য ঠাপ মেরে আবার পোদে ঠাপাল,আমি আরামে চোখ বুঝে সেই উপুর হয়ে পরে থাকলাম। ততক্ষনে আমি আউট হয়ে গেলাম, সে আরো কিছুক্ষন ঠাপিয়ে আমার পোদে বির্য ছাড়ল। আমরা ভাল করে স্নান করে নিলাম সে তার ঘরে রয়ে গেল আমি আমার দেবরের ঘরে ফিরে এলাম, কিন্তু হাতের কাছে নাগর পাওয়াতে আমার তাকে ছাড়া দেবর না থাকলে মোটেও ভাল লাগতনা
সে চলে গেল যাওয়ার সময় বলল, স্নান করার সময় আমার বাথ রুমে এস, দুজনে একসাথে স্নান করব।
স্নানের আরো তিন ঘন্টা বাকি আছে, অপেক্ষা করতে করতে যখন দুইটা বাজল আমি আস্তে আস্তে দুরু দুরু মনে একপা দুপা করে তার ঘরের দরজায় গেলাম, দরজার ফাকে চোখ রাখলাম,কিছু দেখলাম না,দরজায় আস্তে করে টোকা দিলাম কারো জবাব পেলাম না, আস্তে একটা থেলা দেয়াতে দরজা খুলে গেল, ভয়ে ভয়ে ভিতরে ঢুকে দেখলাম সে তার বিছানায় স্টান হয়ে শুয়ে আছে, আমি তার পাশে গিয়ে দাড়ালাম,গায়ে হাত দিতে সে চমকে উঠল, আমায় দেখে খুশিতে গদগদ হ্যে বলল, তুমি এসেছ!
চল আমরা স্নান রুমে চলে যায়,বাথ রুমে ঢুকে আমরা দুজনে ছেরে দিয়ে ভিজায়ে নিলাম, সে একটা বিদশি সাবান দিয়ে আমার স্তনে টিপে টিপে মাখাল, স্তনের বোটায় বৃদ্ধ ও তর্জনি আঙ্গুলের দ্বারা তিপে সুরসুড়ি দিতে লাগল, তারপর পেটে পিঠে সাবান মাখিয়ে আমাকে উপুড় করে আমার সোনায় ও পোদের ছেরায় সাবান মাখিয়ে দিল। পোদের ছেরায় সাবান মাখানোর সময় তার বৃদ্ধ আঙ্গুলটি আমার পোদে ঢুকিয়ে দিল , আমি ব্যাথায় মাগো করে উঠলাম, আমায় শান্তনা দিয়ে বলল, সহ্য কর প্রথমে ব্যাথা পেলেও পরে যথেষ্ট আরাম পাবে। আমি উপুড় হয়ে ঝিম ধরে রইলাম, সে বৃদ্ধ আংগুলটি পুরা ঢুকিয়ে দিয়ে ঠাপাতে ঠাপাতে ছিদ্রকে ক্লিয়ার করে নিল। তার পর আমাকে তার গায়ে সাবান মাখাতে বলল,আমিতার সারা শরির এবং ভারায় সাবান মাখিয়ে একেবারে পিচ্ছিল করে দিলাম। তার পর উপুর হয়ে তাকে পোদে বাড়া দেয়ার জন্য বললাম। সে আমার পোদে ভাল করে সাবান মাখিয়ে বাড়ার মুন্ডি সেট করল এবং একটা চাপ দিল।সাবানের পিচ্ছলতায় ফুছ করে মুন্ডি ঢুকে গেল আমি ব্যাথায় মাগো মাগো মাগো বলে পোদ সরিয়ে নিলাম।সে আমায় আবার বলল, অভ্যাস কর আরাম পাবে।আমি আবার পোদকে তার দিকে ফিরিয়ে দিয়ে মানসিক ভাবে তার বাড়া নেয়ার প্রস্তুতি নিলাম।সে আমার পোদে ও তার বাড়ায় আবার সাবান মাখাল, তারপর আবার সেট করে একটা ঠেলা দিতে অর্ধেক বাড়া ডুকে গেল, আমি ওহ ওহ ওহ করে পোদ টেনে নিতে চাইলাম কিন্ত তার দুহাত দিয়ে আমাকে চেপে রাখায় পারলাম না। কিছুক্ষন সে নারা চ্রা করলনা, বাড়া বের করে নিল, আবার থলে ঢুকাল, এবার তেমন ব্যাথা পেলাম না, আবার বের করে আবার ঢুকাল এবার কোন ব্যাথা ছাড়া পুরা বাড়া ঢুকে গেল, আমার পোদএকেবারে ক্লিয়ার হয়ে গেছে সত্যি আমি আরাম পাচ্ছি, আমার পিঠে দুহাতে ভর দিয়ে সে জোরে জোরে ঠাপাতে লাগল, প্রায় আধা ঘন্টা ঠাপিয়ে সোনায় বারা ঢুকাল সোনায় অসংখ্য ঠাপ মেরে আবার পোদে ঠাপাল,আমি আরামে চোখ বুঝে সেই উপুর হয়ে পরে থাকলাম। ততক্ষনে আমি আউট হয়ে গেলাম, সে আরো কিছুক্ষন ঠাপিয়ে আমার পোদে বির্য ছাড়ল। আমরা ভাল করে স্নান করে নিলাম সে তার ঘরে রয়ে গেল আমি আমার দেবরের ঘরে ফিরে এলাম, কিন্তু হাতের কাছে নাগর পাওয়াতে আমার তাকে ছাড়া দেবর না থাকলে মোটেও ভাল লাগতনা
সন্ধ্যার পরে আমার দেবর অফিস থেকে ফিরে এল, সাথে একজন কোট টাই পরা ভদ্রলোক।দরজায় নক করতে আমি দরজা খুলে দিলাম, সাথের মেহমানের চোখাচোখি হল, আমি কোন প্রকার সম্ভাষন না করে দরজা হতে ফিরে এলাম।লোকটি মৃদু স্বরে জিজ্ঞেস করল, এটা নাকি তোমার ভাবি, দেবর বলল, হ্যাঁ।তারা আমার পাশের রুমে ঢুকল, আমার দেবর তাকে বসিয়ে আমার রুমে আসল, আমি কিছু জানতে চাওয়ার আগে সে বলতে লাগল, বুঝলে ভাবি দুনিয়াটা খারাপ হয়ে গেছে কেউ কাউকে সাহায্য করতে চায়না, সবাই চায় সাহায্যের বিনিময়ে কিছু পেতে, আমি পরেছি মহা বিপদে তোমাদের টাকা যোগাড় করতে তোমাকে ভিন্ন পথে ব্যবহার করতে হচ্ছে।বাধ্য হয়ে আজ আবারএকজন কে নিয়ে আসতে হল । আমি কোন উত্তর দিলাম না, সে একটু থেমে আবার বলতে লাগল মেহমানের নাম মিস্টার ডেভিড বাংলাদেশে এসেছ বেড়াতে, গ্রাম্য শাড়ী পরা ললনা নাকি তার খুব পছন্দ, আমার সাথে পরিচয় ছয় মাস পর্যন্ত, আজ দেকা হতে তোমার সমস্যার কথা বলতে আসার আগ্রহ দেখালে নিয়ে আসলাম। আমি শুধু বললাম মেহমানকে কি খাওয়াবে, বলল, সে বিষয়ে তুমি চিন্তা করনা আমি হোটেল থেকে নি আসব, তুমি খেউ নাও , আমরা দুজনে একসাথে খাব। সে কাপড় বদলে পাশের রুমে চলে গেল, সে ফাকে আমি খেয়ে নিলাম। রাত সাড়ে আটটা বেজে গেল, দেবর ডেভিডের জন্য খাবার আনতে বের হল, সে বের হবার সাথে সাথে লোকটি আমার ঘরে প্রবেশ করল, সরাসরি আমার পাশে সোফায় বসে গেল, আমি একটু লজ্জাবনত ভাবে উঠে দাঁড়িয়ে তাকে বসার জন্য অনুরোধ করলাম, সে বসে আমাকে তার পাশে বসতে বলল, আমি না বসায় আমার একটা হাত ধরে এক ঝটকা টানে তার বুকে নিয়ে নিল, আমার ডান বগলের তলায় হাত দিয়ে একটা স্তন কে খাপড়ে ধরে বাম হাতে মুখের চোয়াল ধরে আমার দু ঠোঠ কে তার ঠোঠে নিয়ে চোষতে লাগল, গালে গালে চুমু দিতে লাগল।ডান হাতে আমায় জড়িয়ে ধরে বাম হাতে আমার বুকের কাপড় সরিয়ে দিয়ে ব্লাউজের হুক খুলে আমার স্তন যুগল বের করে আনল, আমিত কিছুক্ষন পর এমনিতেই তার শয্যা সঙ্গী হব তাই তার কোন কাজেই বাধা দিলাম না। সে তার কোলে আমায় কাত করে শুয়ায়ে আমার বাম স্তন মুখে নিয়ে চোষতে লাগল। তখনি আমার দেবর দরজা খুলে তাকে নাদেখে সরাসরি আমার ঘরে চলে আসল, আমাদেরকে এমন অবস্থায় দেখে সে সরে গিয়ে পাশের রুমে অপেক্ষা করতে লাগল। দেভিড আমায় ছেড়ে দিয়েআমার দেবরের সাথে গিয়ে বসল। আমি কাপড় চোপড় ঠিক করে তাদের জন্য খাবার রেডি করে পরিবেষন করলাম, খাবার দাবার শেষ করে তারা গল্প করতে লাগল, আমি বিছানায় গিয়ে গা এলিয়ে দিলাম। ঘুম এসে গেল, কতক্ষন ঘুমালাম কে জানে দেভিডের হাতের স্পর্শে আমার ঘুম ভাঙ্গল। আমি উঠে বস্তে চাইলাম, সে আমাকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে দিল, আমার বুকের উপর উপুর হয়ে আমার ঠোঠে ঠোঠ দিয়ে চোষতে লাগল, সে টান দিয়ে আমার সমস্ত ঠোঠ তার গালে নিয়ে নেয় আমি মাঝে মাঝে থুথু ছেরে দিলে সে গিলে গিলে খেতে থাকে, তারপর সে আমার গায়ের সমস্ত কাপড় খুলে আমার একটা দুধ চোষতে ও অন্যটা কচলাতে লাগল। আমি দুহাতে তার মাথাকে আমার স্তনে চেপে রাখলাম, সে আমার বুক হতে তল পেটে মৃদুভাবে হাত বুলাতে বুলাতে একটা আঙ্গুল আমার সোনায় ঢুকিয়ে আস্তে আস্তে আঙ্গুল চোদাকরতে লাগল, আঙ্গুল চোদনের ফলে আমি সম্পুর্ন উত্তেজিত হয়ে গেলাম , আমি উত্তেজনায় দুপাকে এদিক ওদিক করে আচড়াতে লাগলাম, উত্তেজনায় থাকতে না পেরে শুয়া থেকে উঠে তার বারা ধরে ওঁ আঁ ওঁ ওঁ আঁ ঘরময় চোদন শব্দ করে চোষতে লাগলাম। আমার বাড়া চোষনের ফলে সেও চরম উত্তেজিত হয়ে পরল। আমাকে বিছানায় শুয়ে দিয়ে আমার দুপাকে উপরের দিকে তুলে ধরে আমার সোনার মুখে বাড়াটা ফিট করে আস্তে একটা ঠেলা দিয়ে গোতা বাড়া আমার সোনার গভিরে ঢুকিয়ে দিয়ে আমার একটা দুধ মুখে আরেকটাকে হাতে চিপে চিপে কয়েকটা ঠাপদিল।আমি আহ আহ আহহহহহহহ আহ করে ঠাপের আরাম উপভোগ করলাম। তারপর লোকটি আমার দুপাকে তার দুহাতে কেচি দিয়ে সামনের দিকে ঠেলে রেখে রাম ঠাপ মারতে শুরু করল, ফক ফকাত ফক ফকাত করে শব্দের তালে তালে তার প্রচন্ড ঠাপে আমার দেহ বাকিয়ে একপ্রকার ঝংকার দিয়ে তার উলংগ পিঠকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে আমিমাল ছেরে দিলাম। আরো বিশ থেকে ত্রিশ থাপের পর সে চিতকার দিয়ে উঠল, পারুল পারুল বলে আমার বুকের উপর শুয়ে পরে আমাকে আরো জোরে ঝপ্টিয়ে ধরে তার বাড়া কাপিয়ে চিরিক চিরিক করে আমার জরায়ুর গভিরে বির্য ছেরে দিয়ে আমার দু দুধের মাঝখানে মাথা রেখে শুয়ে গেল। অনেক্ষন ধরে আমার দেহের উপর শুয়ে থেকে আরামের নিশ্চাস নিয়ে আমায় ছেড়ে উঠে গিয়ে পাশের রুমে চলে গেল। সকালে বিদায় নেয়ার সময় আমার কাছে এশে আমাকে দশ হাজার টাকা গুজে দিয়ে দুগালে দুটো চুমু এবং আমার দুস্তনে দুটো কচাল দিয়ে চলে গেল। আমি তাদের চলার পানে চেয়ে রইলাম। এভাবে আমার আশি হাজার টাকা যোগাড় হয়ে গেলে দেবর কে বললাম আমি চলে যেতে চাই, দেবর না বললনা, তারপরের দিন সকালে আমায় বাসে তুলে দিলে আমি বাড়ি চলে এলাম। কয়েকদিন পর আমার স্বামি মালেশিয়া চলে গেল
This post was written by: Mamun Sarkar
Mamun Sarkar is a professional blogger, web designer and front end web developer. Follow him on Twitter Currently Mamun Sarkar running 7 website's in different topic Directory, Earn Money, Live TV, Technology Blog, Free Article, VIDEO BLOG and E Books DOWNLOADING SITE
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Popular Posts
-
আমার নাম রেজা । আমার অন্য রকম অভিজ্ঞা হয়েছে । আমি তা সবার সাথে শেয়ার করতে চাই । আমি আমার আম্মাকে চোদার সুযোগ পেয়েছি । এটা একটা অসাধারন অভ...
-
Aaj theke 2 bochor agher ghotona.... amar HSC sesh holo matro....amar ek dur shomporker cousin, tumpa DMC te porto 1st year. or deher ektu...
-
Ami suhil roy ..boyosh 18 ...ei bochor h.s pash kore college e uthechi...journalism niye porchi... Amar ma(asol choritro) nam bina roy...b...
-
Siter chutite boro masir barite gechi.Barite sudhu masi ,meso ar mastuto dada thake.Dada soddo soddo chakri peyeche.Ar mastuto didir o biye ...
-
Shiter rat holeo gosolta sere nei thik dostai. Soddoi gosol kora amake ainay besh lage. Sara rat bondhuder sathe adda debo. Ki pori, ki pori...
-
Gotokal raatey amar chhoto bon Nayla ke hatey-natey pakrhaao korsi. Raat 1tar dikey pani khabar jonyo kitchene jaitesilam Naylar bedroomer s...
-
Bikal bela...baba amay deke tole...ki re ar koto ghumabi...berate berobi na....amra to toiri hoye gechi.. Ami taratari..armora venge..bathro...
-
Ami tokhon okhon class 10 e. growing age. as usual, khubi horny. jokhon tokhon jekhane shekhane ostad jay daray! ki ar kora. khechei shaad m...
-
Dujone ulongo hoye dourachi..kothay jani na sudhu jani ei elakay thaka jabe na..... Sondhe hoye esheche....charidik ondhokar....onekkhon por...
-
Since defragging the disk won't do much to improve Windows XP performance, here are 23 suggestions that will. Each can enhance the perf...
0 Responses to “AMR SAMIR MALAYSIA JABAR JONNO TAKA JOGAR KORTA GEA CHUDA KAOUA PART: 5”
Post a Comment