Sponsors
Thursday, 6 May 2010
"Momar PUtol(মোমের পুতুল)" The best bangla choti story yet
Do you like this story?
মোমের পুতুল
কি? চেনা যায়? মোম জ্বেলে তো দেখলেন না? - থতমত খেয়ে গেলাম সেজেগুজে আসা শাড়ী পড়া মেয়েটার কথা শুনে, আমার সাথে থাকা বন্ধুরাও হতবাক, ঘটনা কি? আফিসার্স ক্লাবে সিনিয়র ভাইয়ের বিয়ে খেতে এসেছিলাম, কিন্তু বাদামী চোখের চাহনী সময়কে রিওয়াইন্ড করে দুবছর পেছনে নিয়ে গেল। আর্কির এক সিনিয়র ভাই টিউশনিটা দিয়েছিল। আগের টার্ম ফাইনালসের সময় পুরোনোটা ছেড়ে দিয়ে ভালরকম অর্থসংকটে পড়ে গিয়েছিলাম। এটাও মাত্র তিনমাসের, ভর্তি পরীক্ষার জন্য, তবে সাত হাজার দেবে সেটাই ভরসা। বনানীতে এপার্টমেন্টের নীচে এসে একটা কল দিলাম, আগেও এই মহিলার সাথে কথা হয়েছে ওনার মেয়ে পড়বে। লিফট পার হয়ে দরজা নক করতে ৫/৬ বছরের একটা বাচ্চা খুলে দিল, ফর্সামত মোটাসোটা একটা মহিলা টিভি দেখছে, ফোনের মহিলা উনিই হবেন। পরিচয় পর্ব শেষে উনি যা বললেন তার সারমর্ম হলো মেয়েকে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াতে হবে, সানরাইজে ভর্তি হয়েছে, তারওপর বাসায় আমাকে এসে পড়াতে হবে। অনেক কথা হলো, একফাকে সাত হাজারের ব্যাপারটা কনফার্ম করে নিলাম। ঘরভর্তি দামী আসবাব পেইন্টিং এ ভরা। আব্বু সাহেব ঘুষখোর না হয়েই যায় না। ড্রয়িং রুমের সাইজ দেখে অনুমান করি অন্তত আড়াই থেকে তিন হাজার স্কয়ারফীটের ফ্ল্যাট হবে। উনি বললেন, ঠিকাছে তাহলে নাবিলার রুমে যাও, ও রুমে আছে। এই বলে কাজের মেয়েটাকে ডেকে বললেন, টিউটর এসেছে ওনাকে নিবির রুমে নিয়ে যাও।
মেয়ের নাম তাহলে নাবিলা। দুটো নাবিলাকে চিনি, দুটৈ সুন্দরী এবং মহাবজ্জাত, দেখি তৃতীয়টা কেমন হয়। আমি জুতাটা বাইরে খুলে রেখে এসেছি, কিন্তু গান্ধা মোজাটা খুলে আসতে মনে ছিল না। ফ্লোর যে পিচ্ছিল মোজায় মোড়ানো পা না হড়কে যাই। লিভিং রুম কিচেন সব ঝকঝকে এপ্লায়েন্স আর ফার্নিচারে ঠাসা। করিডোর পার হতে গিয়ে আরেকটা হোচট খেলাম। দেয়ালে ছোট সাইজের ফ্রেমে জিন্নাহর ছবি। কিভাবে সম্ভব? বাংলাদেশে? কাজের মেয়ের ঢলঢলে পাছা দেখতে দেখতে নাবিলার রুমের সামনে গেলাম। ঢাকা শহরে যত কাজের মেয়ে দেখেছি তাদের সবার সেক্সী ফিগার থাকে। এ ব্যাপারে আমার একটা থিওরী আছে। কাজের মেয়েরা দিনে রাতে ১৬/১৭ ঘন্টা খাটাখাটুনি করে এক্সারসাইজের সুযোগ পায়, এজন্য দেহের বাধুনীগুলো থাকে মারাত্মক।
নাবিলার দরজা বন্ধ। কয়েকবার নক করে মেয়েটা ঠেলে ভেতরে ঢুকলো। রুমের অবস্থা দেখে হতভম্ব আমি। গীটার, অজস্র সিডি, Bose সাউন্ড সিস্টেম পড়ে আছে এক দিকে। জনি ডেপের লাইফ সাইজ পোস্টার। খোলা ক্লজেটে জামা কাপড়ের সারি অথবা স্তুপ। ভীষন অগোছালো অবস্থা। কেমন একটা নিগেটিভ ভাইব পেতে শুরু করলাম, এর মধ্যে একটু আগেই জিন্নার ছবি দেখেছি আবার।বিছানায় বসে একটা মেয়ে নেইল পলিশ মেখে যাচ্ছে। আমাকে দেখে মেয়েটা বললো, ভাইয়া কেমন আছেন। আমি নাবিলা।
নাবিলাকে দেখে মনে হয় না সে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে, অনায়াসে নাইন টেনের মেয়ে বলে চালিয়ে দেয়া যায়। তার ফর্সা গোলগাল মুখমন্ডলের বড় বৈশিষ্ট্য হলো গাঢ় বাদামী চোখের সপ্রতিভ চাহনি। মনে হয় মেয়েটাকে যেন ধরলে গলে যাবে। সে বললো, ভাইয়া আমার রিডিং রুমে চলুন। পাশে একটু ছোট একটা রুমে ওর বই পত্র, মোস্টলি গল্পের বই, হুমায়ুন আহমেদ সমরেশ ছিটিয়ে আছে। আমি শুরু করতে যাচ্ছিলাম কতদুর প্রিপারেশন হয়েছে এসব নিয়ে, নাবিলা থামিয়ে বললো, ভাইয়া সবাইকে যে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে এমন কোন কথা আছে?
- আসলে ... সবাই তো আর ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হচ্ছে না, হতে চাইছে মাত্র, কিন্তু চেষ্টা করতে দোষ কি? - যে চেষ্টায় লাভ হবে না সেটা করার কোন মানে নেই। আমি বুয়েট, ডিএমসি কোনটাতেই চান্স পাব না। আমার বন্ধুরা সবাই প্রাইভেট ইউনিতে ঢুকবে আমিও সেটাই করব, শুধু শুধু সময় নষ্ট। আরো অনেক কিছু বললো নাবিলা, ওর বাগ্মিতায় মুগ্ধ হতে হয়, বেশীরভাগ বাঙালী মেয়ের চেয়ে অনেক জানাশোনা বেশী, একটা অগ্রসর মনের অস্তিত্ব বের হয়ে আসছিল। ও শেষে বললো, ভয় পাবেন না, আপনি তিন মাস পড়াতে এলে আমার আপত্তি নেই, তবে চাইলে আমরা গল্প করেও কাটাতে পারি। আমার রুমে আব্বু আম্মু ঢুকবে না কখনও। ঠিক হলো সপ্তাহে দুদিন আসবো আমি। যাওয়া আসা করি, টুকটাক পড়াশোনা নিয়ে কথা হয়, কিন্তু মুল ডিসকাশন ছড়িয়ে ছিটিয়ে যায় নানা দিকে। প্রথম প্রথম একটু খারাপ লাগত, মাস শেষে টাকা তো ঠিকই নেব, কিন্তু জিন্নার ছবি আর ওর সম্ভাব্য ঘুষখোরের বাপের কথা ভেবে দেখলাম, এভরিথিং ইজ ফেয়ার। একদিন বলে বসলাম, ঘরে জিন্নাহ কেন? নাবিলা বললো, এটা ওর দাদার, মুসলিম লীগ নেতা ছিল পাকিস্তান আমলে, বাংলাদেশ হয়ে যাওয়ার পর আর সরাসরি রাজনীতি করেনি, কিন্তু জিন্নাহকেও ছাড়ে নি । আমি বললাম, একজন বাঙালী হিসাবে আমি একটু হলেও অফেন্ডেড হয়েছি। এই যে তুমি বল তোমার বাবা মা ডিসিশন চাপিয়ে দিচ্ছে, মেয়ে হয়েছ বলে অনেক কিছু করতে পারছ না, তুমি জানো এসবের শেকড় কোথায়? আমাদের সংস্কৃতির যে পুরোনো ধারা বা রক্ষনশীল ধারা, সেই বিষবৃক্ষের অনেকগুলোর একটা সিম্বল হচ্ছে জিন্না। মেয়েদেরকে ঘরে আটকে রাখার জন্য সমাজের এই অংশটাই সবসময় সোচ্চার। এরকম নানা কথা হত নাবিলার সাথে। আগেই বলেছি আমি ওর বুদ্ধিমত্তায় মুগ্ধ, বাঙালী মেয়েদেরকে বাকপটু দেখেছি তবে গুছিয়ে সমৃদ্ধ আলোচনার যে দক্ষতা সেটা নাবিলার মধ্যেই প্রথম দেখলাম। আমার শুধু ভয় হতো ওর ঐ চোখগুলো দিয়ে ও আমার খোল নলচে দেখে নিচ্ছে না তো। হয়তো আমি কি ভাবছি সবই টের পাচ্ছে। একটা উলঙ্গ অনুভুতি বয়ে যেত।
মাসখানেকের মধ্যে আলোচনার আর কোন প্রসঙ্গ বাকি থাকলো না, শুধু ক্লাসের পড়া ছাড়া। পলিটিক্স, রিলিজিয়ন, প্রেম, সেক্স, ফেমিনিজম সবই হল। একদিন পড়াতে গিয়েছি, বাসায় মনে হয় কেউ নেই, কাজের মেয়েটা ছাড়া। নাবিলা বললো, আপনি বসুন আমার বেশ কিছু অনেস্ট মতামত দরকার। ও মিনিট পাচেক পর জামা বদলে জিন্স আর জ্যাকেট পড়ে এল।
- বলেন কেমন দেখাচ্ছে? - খুব বেশী মানাচ্ছে না - কিইইই? আচ্ছা ঠিকাছে বদলে আসছি এরপর এক এক করে স্কার্ট ফ্রক সম্ভবত ইভিনিং গাউন লেহেঙ্গা শাড়ী পড়ে এল। আমি বললাম, অনেস্ট মতামত চাইলে বলবো ফ্রকে সবচেয়ে ভালো লেগেছে। - সত্যি বলছেন? আমি তাইলে খুকীই রয়ে গেলাম। - এটা এক ধরনের শাপে বর হিসেবে নিতে পার, তোমার বান্ধবীরা আজ থেকে পনের বছর পর যখন বুড়িয়ে যেতে থাকবে তুমি তখনও চির টিনেজার থেকে যাবে। - আমি টিনেজার থাকতে চাই না, আমার ওম্যান হওয়া দরকার। আচ্ছা সত্যি করে বলেন তো আমাকে কি সুন্দরী মনে হয়?
- অবশ্যই। তুমি ভীষন কিউট - সুন্দরী আর কিউট ভিন্ন জিনিশ। তবে অনেস্ট মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। একটু দাড়ান আমি আসছি নাবিলা মুখে মেকাপ, মাসকারা, লিপস্টিক লাগিয়ে এসে বললো, এখনো সেক্সি দেখাচ্ছে না? শুধুই কিউট? থমকে গেলাম ওকে দেখে। কিশোরী চেহারার মেয়েটাকে অদ্ভুত সুন্দর দেখাচ্ছে। নিজে নিজে ভালই সাজতে পারে। একটা নিষ্পাপ কুমারী ভাব ওর মুখে - ইউ লুক লাইক এ্যান এঞ্জেল - তার মানে সেক্সী নয়, এই তো? - আমি বলেছি পরীর মত, পরীরা কি সেক্সী না? - নাহ। পরীরা তো মানুষই না, পরীরা হচ্ছে ১৫ বছর বয়সে আটকে থাকা কিশোরী। শুধু মানুষই সেক্সী হতে পারে। আপনি পিটার প্যানের কাহিনী পড়েন নি? ওখানে ফেইরীরা সবাই ঐ বয়সে আটকে আছে নাবিলার সাথে কথায় পেরে ওঠা অসম্ভব। সে কাছে এসে বললো, আমার চোখের দিকে ৫ মিনিট তাকিয়ে থাকেন, দেখি আপনার চোখ দিয়ে পানি পড়ে কি না। এরপর থেকে যতদিন গিয়েছি প্রতিদিন নিয়ম করে ওর চোখের দিকে তাকিয়ে থাকতে হত। নাবিলা বললো, ওর খুব স্বাধীন হতে ইচ্ছা করে কিন্তু কিভাবে সেটা সম্ভব সেটা খুজে পাচ্ছে না। আমি বললাম, আমি সারাজীবন ছেলে হিসেবে বড় হয়েছি, তোমার সমস্যা পুরোপুরি বোঝা সম্ভব নয়। আর ইউনিতে ঢোকার পর আমি মোটামুটি স্বাধীন বলতে পার। রাত দশটায় বাসায় ফিরি, কোন জবাব দিতে হয় না। হয়তো তুমি বিদেশে পড়তে গেলে স্বাধীনতা পাবে। এই দেশের এই মানুষেরা তোমাকে সহজে স্বাধীনতা দেবে না।
আমার নিজের পরীক্ষা চলে আসায় দুসপ্তাহ যাওয়া বাদ দিতে হলো। এরপর ভর্তি পরীক্ষার চারদিন আগে শেষবারের মত পড়াতে যাব নাবিলা বললো, বিকেলে না এসে সকালে আসুন। সকালে গ্রুপ স্টাডি করি, বাধ্য হয়ে ঐদিন বাদ দিলাম। আজকেও বাসায় কেউ নেই, সেই কাজের মেয়েটা ছাড়া। নাবিলার রুমে যেতে একটা খাম দিয়ে বললো, আম্মু দিয়ে গেছে। আমি আর বাড়তি কিছু পড়বো না, যা পারি দিয়ে আসবো। তবে আপনাকে ভীষন ধন্যবাদ। আমার এই তিনমাস সময় খুবই ভালো কেটেছে, যেটা আপনি জানেন না। কিন্তু শেষবারের মত একটা অনেস্ট মন্তব্য করতে হবে। নাবিলা আমাকে ওর রিডিং রুমে বসিয়ে দিয়ে গেল। পাচ মিনিট দশ মিনিট করে প্রায় আধা ঘন্টা পার হল, নাবিলার দেখা নেই। ফিরে যাওয়া দরকার। পকেটে টাকা, আমি নিজেও খুব ফ্রী ফিল করছি। নাবিলা তার বেডরুম থেকে বললো, এই রুমে আসুন চোখ বন্ধ করে। আমি চোখ বন্ধ করে ওর বেডরুমে ঢুকলাম। নাবিলা বললো, চোখ খুলুন এখন।
মাথায় ইলেকট্রিক স্টর্ম শুরু হয়ে গেল মুহুর্তেই। নারী দেহের সাথে আমি তখন ভালই পরিচিত। কিন্তু এমনভাবে নই। নাবিলা গাঢ় লিপস্টিক আর মেকাপ দিয়ে, মাথায় কানে নাকে অলংকার পড়ে নগ্ন হয়ে দাড়িয়ে আছে। বুকের কাছে জমে আছে ফোলা ফোলা দুটো দুধ। খয়েরী রঙের সীমানার মধ্যে শক্ত হয়ে থাকা বোটা। গায়ে একটা তিলও নেই মনে হয়। মেদহীন মসৃন তলপেটের নাভী থেকে নেমে গিয়ে পুরোপুরি শেভ করা ভোদা। ভোদার গর্ত শুরু হয়েছে বেশ ওপর থেকে, অনুমান করি নীচেও অনেকদুর গিয়েছে খাদটা। ভোদার ওপরের মালভুমি ফুলে আছে, কখনও কি ব্যবহৃত হয় নি? ভোদাটা আসলেই নতুন নয়তো ওর চেহারার মত ভোদাটা তার পুরো অতীত ভুলে আছে। ওদের বাসাতেই অনেক পেইন্টিং, স্কাল্পচার আছে। কিন্তু পৃথিবীর কোন ভাষ্কর্যের সামর্থ নেই এর চেয়ে সুন্দর হয়। এত নিখুত নারীদেহ আমার চোখে পড়ে নি। তখনই শব্দ দুটো মাথায় এল। মোমের পুতুল। পরীও না ফেইরী না। অত্যান্ত যত্ন করে রাখা মোমের পুতুল। ওর ফর্সা মসৃন শরীরটা প্রায় স্বচ্ছ রঙ ধরেছে কিনারায়। একটু সম্বিত ফিরলে বুঝলাম আমাকে লাইন বাই লাইন স্ক্যান করে নিতে হবে এই দৃশ্যটা মাথার মধ্যে। এই ভাস্কর্যের একটা কপি নিজের কাছে না রাখালেই নয়।
নাবিলা বললো, সেক্সি অর নট? - সেক্সী। সত্যি বলছি সেক্সী। মোমের পুতুলের মত, আগুন জ্বেলে দিলেই গলে যাবে। - মোমের পুতুল? - হু - ঘুরে দাড়াব? নাবিলা ৩৬০ ঘুরে নিল। পারফেক্ট বাবল বাট। ফুলে আছে যেন মনে হয় কামড়ে দিয়ে আসি। আমি নাইট স্ট্যান্ডের ওপর বসে পড়লাম। সব ওলট পালট হয়ে যাচ্ছে। এই মেয়েটার মধ্যে এত কিছু ছিল! নাবিলা একটা একটা করে জামা কাপড় পড়ে নিল। তারপর বললো, যদি কোনদিন এই মোম জ্বেলে দিতে মন চায় তাহলে ফোন করবেন। এখন আমাকে একটা চুমু দিয়ে চলে যান, আম্মু চলে আসবে। আমি তখনও পুরো ঘটনাটা বোঝার চেষ্টা করছি। নাবিলা অপেক্ষা না করে কাছে এসে আমার দু গাল হাত দিয়ে ধরলো, তারপর ঠোটে গাঢ় করে চুমু দিল। বললো, মনে থাকবে? আমি বললাম, থাকবে। এই মেয়েটাকে ছেড়ে এখন কিভাবে যাবো বুঝতে পারছি না। নাবিলা তাড়া দিল, আম্মু চলে আসবে, চলে যান। আমি ওর হাতটা আমার দুহাতে নিয়ে জোরে চাপ দিলাম কিছুক্ষন। তারপর আর কিছু না বলে বাসা থেকে বের হয়ে গেলাম। মোমের পুতুল একদিন ফোন করে জানিয়েছিল, ডাক্তারী ইঞ্জিনিয়ারিং কোনটাতে হয় নি, আইইউবিতে বিবিএতে ঢুকেছে ...
এতদিন পর আজ আবার দেখা হল। সময় কত দ্রুত চলে যায়। নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয়ে সেই মোম জ্বেলে আজও দেখা হল না ...
মেয়ের নাম তাহলে নাবিলা। দুটো নাবিলাকে চিনি, দুটৈ সুন্দরী এবং মহাবজ্জাত, দেখি তৃতীয়টা কেমন হয়। আমি জুতাটা বাইরে খুলে রেখে এসেছি, কিন্তু গান্ধা মোজাটা খুলে আসতে মনে ছিল না। ফ্লোর যে পিচ্ছিল মোজায় মোড়ানো পা না হড়কে যাই। লিভিং রুম কিচেন সব ঝকঝকে এপ্লায়েন্স আর ফার্নিচারে ঠাসা। করিডোর পার হতে গিয়ে আরেকটা হোচট খেলাম। দেয়ালে ছোট সাইজের ফ্রেমে জিন্নাহর ছবি। কিভাবে সম্ভব? বাংলাদেশে? কাজের মেয়ের ঢলঢলে পাছা দেখতে দেখতে নাবিলার রুমের সামনে গেলাম। ঢাকা শহরে যত কাজের মেয়ে দেখেছি তাদের সবার সেক্সী ফিগার থাকে। এ ব্যাপারে আমার একটা থিওরী আছে। কাজের মেয়েরা দিনে রাতে ১৬/১৭ ঘন্টা খাটাখাটুনি করে এক্সারসাইজের সুযোগ পায়, এজন্য দেহের বাধুনীগুলো থাকে মারাত্মক।
নাবিলার দরজা বন্ধ। কয়েকবার নক করে মেয়েটা ঠেলে ভেতরে ঢুকলো। রুমের অবস্থা দেখে হতভম্ব আমি। গীটার, অজস্র সিডি, Bose সাউন্ড সিস্টেম পড়ে আছে এক দিকে। জনি ডেপের লাইফ সাইজ পোস্টার। খোলা ক্লজেটে জামা কাপড়ের সারি অথবা স্তুপ। ভীষন অগোছালো অবস্থা। কেমন একটা নিগেটিভ ভাইব পেতে শুরু করলাম, এর মধ্যে একটু আগেই জিন্নার ছবি দেখেছি আবার।বিছানায় বসে একটা মেয়ে নেইল পলিশ মেখে যাচ্ছে। আমাকে দেখে মেয়েটা বললো, ভাইয়া কেমন আছেন। আমি নাবিলা।
নাবিলাকে দেখে মনে হয় না সে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে, অনায়াসে নাইন টেনের মেয়ে বলে চালিয়ে দেয়া যায়। তার ফর্সা গোলগাল মুখমন্ডলের বড় বৈশিষ্ট্য হলো গাঢ় বাদামী চোখের সপ্রতিভ চাহনি। মনে হয় মেয়েটাকে যেন ধরলে গলে যাবে। সে বললো, ভাইয়া আমার রিডিং রুমে চলুন। পাশে একটু ছোট একটা রুমে ওর বই পত্র, মোস্টলি গল্পের বই, হুমায়ুন আহমেদ সমরেশ ছিটিয়ে আছে। আমি শুরু করতে যাচ্ছিলাম কতদুর প্রিপারেশন হয়েছে এসব নিয়ে, নাবিলা থামিয়ে বললো, ভাইয়া সবাইকে যে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে এমন কোন কথা আছে?
- আসলে ... সবাই তো আর ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হচ্ছে না, হতে চাইছে মাত্র, কিন্তু চেষ্টা করতে দোষ কি? - যে চেষ্টায় লাভ হবে না সেটা করার কোন মানে নেই। আমি বুয়েট, ডিএমসি কোনটাতেই চান্স পাব না। আমার বন্ধুরা সবাই প্রাইভেট ইউনিতে ঢুকবে আমিও সেটাই করব, শুধু শুধু সময় নষ্ট। আরো অনেক কিছু বললো নাবিলা, ওর বাগ্মিতায় মুগ্ধ হতে হয়, বেশীরভাগ বাঙালী মেয়ের চেয়ে অনেক জানাশোনা বেশী, একটা অগ্রসর মনের অস্তিত্ব বের হয়ে আসছিল। ও শেষে বললো, ভয় পাবেন না, আপনি তিন মাস পড়াতে এলে আমার আপত্তি নেই, তবে চাইলে আমরা গল্প করেও কাটাতে পারি। আমার রুমে আব্বু আম্মু ঢুকবে না কখনও। ঠিক হলো সপ্তাহে দুদিন আসবো আমি। যাওয়া আসা করি, টুকটাক পড়াশোনা নিয়ে কথা হয়, কিন্তু মুল ডিসকাশন ছড়িয়ে ছিটিয়ে যায় নানা দিকে। প্রথম প্রথম একটু খারাপ লাগত, মাস শেষে টাকা তো ঠিকই নেব, কিন্তু জিন্নার ছবি আর ওর সম্ভাব্য ঘুষখোরের বাপের কথা ভেবে দেখলাম, এভরিথিং ইজ ফেয়ার। একদিন বলে বসলাম, ঘরে জিন্নাহ কেন? নাবিলা বললো, এটা ওর দাদার, মুসলিম লীগ নেতা ছিল পাকিস্তান আমলে, বাংলাদেশ হয়ে যাওয়ার পর আর সরাসরি রাজনীতি করেনি, কিন্তু জিন্নাহকেও ছাড়ে নি । আমি বললাম, একজন বাঙালী হিসাবে আমি একটু হলেও অফেন্ডেড হয়েছি। এই যে তুমি বল তোমার বাবা মা ডিসিশন চাপিয়ে দিচ্ছে, মেয়ে হয়েছ বলে অনেক কিছু করতে পারছ না, তুমি জানো এসবের শেকড় কোথায়? আমাদের সংস্কৃতির যে পুরোনো ধারা বা রক্ষনশীল ধারা, সেই বিষবৃক্ষের অনেকগুলোর একটা সিম্বল হচ্ছে জিন্না। মেয়েদেরকে ঘরে আটকে রাখার জন্য সমাজের এই অংশটাই সবসময় সোচ্চার। এরকম নানা কথা হত নাবিলার সাথে। আগেই বলেছি আমি ওর বুদ্ধিমত্তায় মুগ্ধ, বাঙালী মেয়েদেরকে বাকপটু দেখেছি তবে গুছিয়ে সমৃদ্ধ আলোচনার যে দক্ষতা সেটা নাবিলার মধ্যেই প্রথম দেখলাম। আমার শুধু ভয় হতো ওর ঐ চোখগুলো দিয়ে ও আমার খোল নলচে দেখে নিচ্ছে না তো। হয়তো আমি কি ভাবছি সবই টের পাচ্ছে। একটা উলঙ্গ অনুভুতি বয়ে যেত।
মাসখানেকের মধ্যে আলোচনার আর কোন প্রসঙ্গ বাকি থাকলো না, শুধু ক্লাসের পড়া ছাড়া। পলিটিক্স, রিলিজিয়ন, প্রেম, সেক্স, ফেমিনিজম সবই হল। একদিন পড়াতে গিয়েছি, বাসায় মনে হয় কেউ নেই, কাজের মেয়েটা ছাড়া। নাবিলা বললো, আপনি বসুন আমার বেশ কিছু অনেস্ট মতামত দরকার। ও মিনিট পাচেক পর জামা বদলে জিন্স আর জ্যাকেট পড়ে এল।
- বলেন কেমন দেখাচ্ছে? - খুব বেশী মানাচ্ছে না - কিইইই? আচ্ছা ঠিকাছে বদলে আসছি এরপর এক এক করে স্কার্ট ফ্রক সম্ভবত ইভিনিং গাউন লেহেঙ্গা শাড়ী পড়ে এল। আমি বললাম, অনেস্ট মতামত চাইলে বলবো ফ্রকে সবচেয়ে ভালো লেগেছে। - সত্যি বলছেন? আমি তাইলে খুকীই রয়ে গেলাম। - এটা এক ধরনের শাপে বর হিসেবে নিতে পার, তোমার বান্ধবীরা আজ থেকে পনের বছর পর যখন বুড়িয়ে যেতে থাকবে তুমি তখনও চির টিনেজার থেকে যাবে। - আমি টিনেজার থাকতে চাই না, আমার ওম্যান হওয়া দরকার। আচ্ছা সত্যি করে বলেন তো আমাকে কি সুন্দরী মনে হয়?
- অবশ্যই। তুমি ভীষন কিউট - সুন্দরী আর কিউট ভিন্ন জিনিশ। তবে অনেস্ট মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। একটু দাড়ান আমি আসছি নাবিলা মুখে মেকাপ, মাসকারা, লিপস্টিক লাগিয়ে এসে বললো, এখনো সেক্সি দেখাচ্ছে না? শুধুই কিউট? থমকে গেলাম ওকে দেখে। কিশোরী চেহারার মেয়েটাকে অদ্ভুত সুন্দর দেখাচ্ছে। নিজে নিজে ভালই সাজতে পারে। একটা নিষ্পাপ কুমারী ভাব ওর মুখে - ইউ লুক লাইক এ্যান এঞ্জেল - তার মানে সেক্সী নয়, এই তো? - আমি বলেছি পরীর মত, পরীরা কি সেক্সী না? - নাহ। পরীরা তো মানুষই না, পরীরা হচ্ছে ১৫ বছর বয়সে আটকে থাকা কিশোরী। শুধু মানুষই সেক্সী হতে পারে। আপনি পিটার প্যানের কাহিনী পড়েন নি? ওখানে ফেইরীরা সবাই ঐ বয়সে আটকে আছে নাবিলার সাথে কথায় পেরে ওঠা অসম্ভব। সে কাছে এসে বললো, আমার চোখের দিকে ৫ মিনিট তাকিয়ে থাকেন, দেখি আপনার চোখ দিয়ে পানি পড়ে কি না। এরপর থেকে যতদিন গিয়েছি প্রতিদিন নিয়ম করে ওর চোখের দিকে তাকিয়ে থাকতে হত। নাবিলা বললো, ওর খুব স্বাধীন হতে ইচ্ছা করে কিন্তু কিভাবে সেটা সম্ভব সেটা খুজে পাচ্ছে না। আমি বললাম, আমি সারাজীবন ছেলে হিসেবে বড় হয়েছি, তোমার সমস্যা পুরোপুরি বোঝা সম্ভব নয়। আর ইউনিতে ঢোকার পর আমি মোটামুটি স্বাধীন বলতে পার। রাত দশটায় বাসায় ফিরি, কোন জবাব দিতে হয় না। হয়তো তুমি বিদেশে পড়তে গেলে স্বাধীনতা পাবে। এই দেশের এই মানুষেরা তোমাকে সহজে স্বাধীনতা দেবে না।
আমার নিজের পরীক্ষা চলে আসায় দুসপ্তাহ যাওয়া বাদ দিতে হলো। এরপর ভর্তি পরীক্ষার চারদিন আগে শেষবারের মত পড়াতে যাব নাবিলা বললো, বিকেলে না এসে সকালে আসুন। সকালে গ্রুপ স্টাডি করি, বাধ্য হয়ে ঐদিন বাদ দিলাম। আজকেও বাসায় কেউ নেই, সেই কাজের মেয়েটা ছাড়া। নাবিলার রুমে যেতে একটা খাম দিয়ে বললো, আম্মু দিয়ে গেছে। আমি আর বাড়তি কিছু পড়বো না, যা পারি দিয়ে আসবো। তবে আপনাকে ভীষন ধন্যবাদ। আমার এই তিনমাস সময় খুবই ভালো কেটেছে, যেটা আপনি জানেন না। কিন্তু শেষবারের মত একটা অনেস্ট মন্তব্য করতে হবে। নাবিলা আমাকে ওর রিডিং রুমে বসিয়ে দিয়ে গেল। পাচ মিনিট দশ মিনিট করে প্রায় আধা ঘন্টা পার হল, নাবিলার দেখা নেই। ফিরে যাওয়া দরকার। পকেটে টাকা, আমি নিজেও খুব ফ্রী ফিল করছি। নাবিলা তার বেডরুম থেকে বললো, এই রুমে আসুন চোখ বন্ধ করে। আমি চোখ বন্ধ করে ওর বেডরুমে ঢুকলাম। নাবিলা বললো, চোখ খুলুন এখন।
মাথায় ইলেকট্রিক স্টর্ম শুরু হয়ে গেল মুহুর্তেই। নারী দেহের সাথে আমি তখন ভালই পরিচিত। কিন্তু এমনভাবে নই। নাবিলা গাঢ় লিপস্টিক আর মেকাপ দিয়ে, মাথায় কানে নাকে অলংকার পড়ে নগ্ন হয়ে দাড়িয়ে আছে। বুকের কাছে জমে আছে ফোলা ফোলা দুটো দুধ। খয়েরী রঙের সীমানার মধ্যে শক্ত হয়ে থাকা বোটা। গায়ে একটা তিলও নেই মনে হয়। মেদহীন মসৃন তলপেটের নাভী থেকে নেমে গিয়ে পুরোপুরি শেভ করা ভোদা। ভোদার গর্ত শুরু হয়েছে বেশ ওপর থেকে, অনুমান করি নীচেও অনেকদুর গিয়েছে খাদটা। ভোদার ওপরের মালভুমি ফুলে আছে, কখনও কি ব্যবহৃত হয় নি? ভোদাটা আসলেই নতুন নয়তো ওর চেহারার মত ভোদাটা তার পুরো অতীত ভুলে আছে। ওদের বাসাতেই অনেক পেইন্টিং, স্কাল্পচার আছে। কিন্তু পৃথিবীর কোন ভাষ্কর্যের সামর্থ নেই এর চেয়ে সুন্দর হয়। এত নিখুত নারীদেহ আমার চোখে পড়ে নি। তখনই শব্দ দুটো মাথায় এল। মোমের পুতুল। পরীও না ফেইরী না। অত্যান্ত যত্ন করে রাখা মোমের পুতুল। ওর ফর্সা মসৃন শরীরটা প্রায় স্বচ্ছ রঙ ধরেছে কিনারায়। একটু সম্বিত ফিরলে বুঝলাম আমাকে লাইন বাই লাইন স্ক্যান করে নিতে হবে এই দৃশ্যটা মাথার মধ্যে। এই ভাস্কর্যের একটা কপি নিজের কাছে না রাখালেই নয়।
নাবিলা বললো, সেক্সি অর নট? - সেক্সী। সত্যি বলছি সেক্সী। মোমের পুতুলের মত, আগুন জ্বেলে দিলেই গলে যাবে। - মোমের পুতুল? - হু - ঘুরে দাড়াব? নাবিলা ৩৬০ ঘুরে নিল। পারফেক্ট বাবল বাট। ফুলে আছে যেন মনে হয় কামড়ে দিয়ে আসি। আমি নাইট স্ট্যান্ডের ওপর বসে পড়লাম। সব ওলট পালট হয়ে যাচ্ছে। এই মেয়েটার মধ্যে এত কিছু ছিল! নাবিলা একটা একটা করে জামা কাপড় পড়ে নিল। তারপর বললো, যদি কোনদিন এই মোম জ্বেলে দিতে মন চায় তাহলে ফোন করবেন। এখন আমাকে একটা চুমু দিয়ে চলে যান, আম্মু চলে আসবে। আমি তখনও পুরো ঘটনাটা বোঝার চেষ্টা করছি। নাবিলা অপেক্ষা না করে কাছে এসে আমার দু গাল হাত দিয়ে ধরলো, তারপর ঠোটে গাঢ় করে চুমু দিল। বললো, মনে থাকবে? আমি বললাম, থাকবে। এই মেয়েটাকে ছেড়ে এখন কিভাবে যাবো বুঝতে পারছি না। নাবিলা তাড়া দিল, আম্মু চলে আসবে, চলে যান। আমি ওর হাতটা আমার দুহাতে নিয়ে জোরে চাপ দিলাম কিছুক্ষন। তারপর আর কিছু না বলে বাসা থেকে বের হয়ে গেলাম। মোমের পুতুল একদিন ফোন করে জানিয়েছিল, ডাক্তারী ইঞ্জিনিয়ারিং কোনটাতে হয় নি, আইইউবিতে বিবিএতে ঢুকেছে ...
এতদিন পর আজ আবার দেখা হল। সময় কত দ্রুত চলে যায়। নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয়ে সেই মোম জ্বেলে আজও দেখা হল না ...
Choose your Hotel Room with a Perfect View
When you make an online reservation for a hotel, the travel website will almost always have some pictures of the hotel exteriors and that of certain rooms to help you get an idea of the actual property before you confirm the booking. But you still miss out on certain points. For instance, some rooms may have a better view than others. Or some rooms may have a more convenient location inside the hotel than others and this is something you can only figure out once you are physically at the hotel.
Room 77, a promising web start-up that made its debut at LAUNCH the previous month, is trying to fit the missing pieces here. The service offers virtual views of hotel rooms, what would the scene be like if you were standing in the balcony of a room, to help you make better choices. For instance, here you can compare the view outside two different rooms that are on the same floor of the hotel – you would obviously want to avoid #3013.
Using Room 77 is simple - it displays an interactive floor plan on the lower Google map and when you click any of the room numbers on that floor map, it generates a virtual view using data from Google Earth. You may also change floors and the external view will change accordingly.
It’s a pretty innovative service but their room database is currently limited to select luxury hotels in London and a dozen or so U.S. cities. Going forward, they also plan to have actual photographs of room interiors as submitted by guests who check into those rooms.
This post was written by: Mamun Sarkar
Mamun Sarkar is a professional blogger, web designer and front end web developer. Follow him on Twitter Currently Mamun Sarkar running 7 website's in different topic Directory, Earn Money, Live TV, Technology Blog, Free Article, VIDEO BLOG and E Books DOWNLOADING SITE
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Popular Posts
-
আমার নাম রেজা । আমার অন্য রকম অভিজ্ঞা হয়েছে । আমি তা সবার সাথে শেয়ার করতে চাই । আমি আমার আম্মাকে চোদার সুযোগ পেয়েছি । এটা একটা অসাধারন অভ...
-
Aaj theke 2 bochor agher ghotona.... amar HSC sesh holo matro....amar ek dur shomporker cousin, tumpa DMC te porto 1st year. or deher ektu...
-
Siter chutite boro masir barite gechi.Barite sudhu masi ,meso ar mastuto dada thake.Dada soddo soddo chakri peyeche.Ar mastuto didir o biye ...
-
Ami suhil roy ..boyosh 18 ...ei bochor h.s pash kore college e uthechi...journalism niye porchi... Amar ma(asol choritro) nam bina roy...b...
-
Shiter rat holeo gosolta sere nei thik dostai. Soddoi gosol kora amake ainay besh lage. Sara rat bondhuder sathe adda debo. Ki pori, ki pori...
-
Gotokal raatey amar chhoto bon Nayla ke hatey-natey pakrhaao korsi. Raat 1tar dikey pani khabar jonyo kitchene jaitesilam Naylar bedroomer s...
-
Since defragging the disk won't do much to improve Windows XP performance, here are 23 suggestions that will. Each can enhance the perf...
-
PayPal is one of the popular and largest companies for online Money payment, Balance transfer. Now PayPal Expanded their service nearly 188...
-
Ami RAJU. Dhakai thaki. Ami H.S.C 1st year e pori. Amar boysh 19 bosor. Ghotona ta ja k nia, tini hosse amar ammu sikha k nia. Amra du vi bo...
-
Dhakar mirpurer dui roomer choto ekta apartment .Raat baje prai araita , Puro apartmenter shob roomer light off kora. Shudhu Ekta roome full...
0 Responses to “"Momar PUtol(মোমের পুতুল)" The best bangla choti story yet”
Post a Comment